শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ০১:০০ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে ওসমানী জাতীয় স্মৃতি পরিষদ-এর বিশেষ বাণী জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিলের সদস্য হলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা খ. ম. আমীর আলী ছাত্র বৈষম্য আন্দোলনে আহতদের জন্য আর্থিক সহায়তা নিয়ে পাশে বিএনপি নেতা মোঃ সাইফুল ইসলাম নরসিংদীর মনোহরদীতে প্রথমবারের মতো বিজ্ঞানক্লাব ‘নেবুলাস’-এর যাত্রা শুরু প্রথমবারের মতো সচিবালয়ে প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস গার্মেন্টস ব্যবসায়িদের নিঃস্ব করে কোটি টাকা প্রতারণা করে লাপাত্তা কৃষক লীগ নেতা হান্নান শেখ! টাকার বিনিময়ে বিদ্যুতের তার খাম্বা মিটার এনে দেন ইলেকট্রিশিয়ান জুলিয়ান! নবান্ন উৎসব ঘিরে জমে উঠেছে কালাইয়ে মাছের মেলা কটিয়াদীতে উপজেলা, জেলা ও বিভাগীয় পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ শিক্ষকদের সম্বর্ধনা জনগণের ভোটের অধিকার নিশ্চিত না-হওয়া পর্যন্ত রাজপথে থাকতে হবে: রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু
সিনেমাতে কাজ করা মাটি কাটার মতোই পরিশ্রমের : অধরা

সিনেমাতে কাজ করা মাটি কাটার মতোই পরিশ্রমের : অধরা

বিনোদন প্রতিবেদক:

‘সিনেমাতে কাজ করা এত বেশি পরিশ্রম, ঠিক মাটি কাটলে মানুষের যে রকম পরিশ্রম হয়, সিনেমার কাজটাও কিন্তু সে রকম। সকাল ৬টায় যদি শুটিং কল থাকে, তাহলে আমাদের উঠতে হয় ভোর ৪টায়। আমরা চাইলেও ৯টা-৫টা পর্যন্ত কাজ করতে পারি না। টানা ১২ থেকে ১৮ ঘণ্টার মতো কাজ করতে হয়।

 

আজ শুক্রবার দেশের ২২টি প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেয়েছে।

‘সুলতানপুর’ ছবিটির নাম ছিল ‘বর্ডার’। আপত্তির মুখে ছবিটির নাম বদলাতে বাধ্য হন নির্মাতা। ২০২০ সালের অক্টোবরে হয়েছে ছবির শুটিং। সে সময় করোনার কারণে ছিল নানা অনিশ্চয়তা।
এ রকম কঠিন সময়ে কিভাবে সিনেমার শুটিং করেছেন, ছবিটি মুক্তির দিনে সে অভিজ্ঞতাও শেয়ার করলেন অধরা। 

নায়িকা বলেন, ‘তখন সারা বিশ্ব করোনার কারণে প্রায় অচল। মানুষ ভয়ে বাসা থেকেই বের হচ্ছিল না। সেই সময়ে এই ছবির কাজ করা অনেক বেশি চ্যালেঞ্জিং ছিল। কারণ করোনার মধ্যে এ রকম একটা ক্রাউডেড ফিল্ম করা সহজ কথা ছিল না।

সব কিছু অ্যারেঞ্জ করে কাজটি করতে হয়েছে। সেই সময়ে দিনে ১৮ থেকে ২০ ঘণ্টার মতো শুটিং করেছি। করোনার কারণে আমাদের খুব তাড়াহুড়া ছিল। সবার তাড়া ছিল, কম সময়ের ভেতরে যেভাবেই হোক কাজটি শেষ করতে হবে!’ 

সুলতানপুর মুক্তির দিনে নায়িকা বলেন, ‘কষ্ট করলে যে সেটার ফল পাওয়া যায়, সুলতানপুর তার বড় উদাহরণ। প্রথম দিনে মানুষের রিয়েকশনে অন্তত এমনটাই হলো।’

এ ছবিতে সমাজকর্মীর চরিত্রে দেখা যাবে অধরাকে। গল্পে তার বাবা এলাকার পরোপকারী মানুষ। বাবার কাছ থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে অধরাও সামাজিক কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়ে, আর তাতেই অনেকের চক্ষুশূল হয়।

ভালো লাগলে নিউজটি শেয়ার করুন

© All rights reserved © 2011 VisionBangla24.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com